শুধু খাবারের জন্য বিখ্যাত দেশের যে জেলাগুলো

যারা সারাদেশ চষে বেড়ান, তারা বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবারের খোঁজ করে থাকেন। কারণ, বিখ্যাত খাবারের স্বাদ মুখে না নিলে ভ্রমণ পুরোপুরি স্বার্থক হয় না। তাই বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার নিয়ে এই আয়োজন –

* নাটোর –  কাঁচাগোল্লা।

* রাজশাহী – আম।

* টাঙ্গাইল – চমচম।

* দিনাজপুর- লিচু, কাটারিভোগ চাল, চিড়া।

* বগুড়া – দই।

* ঢাকা – বাকরখানি, বিরিয়ানি।

*  কুমিল্লা – রসমালাই।

* চট্রগ্রাম – মেজবান, শুঁটকি ।

* খাগড়াছড়ি –  হলুদ।

* বরিশাল –  আমড়া। 

* খুলনা – সন্দেশ, নারিকেল এবং গলদা চিংড়ি।

* সিলেট – কমলালেবু, চা এবং সাতকড়ার আচার।

* ফেনী: মহিশের দুধের ঘি, খণ্ডল মিষ্টি।

* নোয়াখালী – নারকেল এবং ম্যাড়া পিঠা।

* রংপুর – তামাক এবং ইক্ষু।

* গাইবান্ধা – রসমঞ্জরী।

* চাঁপাইনবাবগঞ্জ – আম, শিবগঞ্জের চমচম এবং কলাইয়ের রুটি।

* পাবনা –  ঘি।

* সিরাজগঞ্জ – পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই।

* গাজীপুর – কাঁঠাল, পেয়ারা।

* ময়মনসিংহ – মুক্তাগাছার মন্ডা ।

*  কিশোরগঞ্জ – বালিশ মিষ্টি।

* জামালপুর – ছানার পোলাও, ছানার পায়েস এবং বুড়ির দোকানের রসমালাই।

* মুন্সীগঞ্জ – ভাগ্যকুলের মিষ্টি।

* নেত্রকোনা – বালিশ মিষ্টি।

* ফরিদপুর – খেজুরের গুড়।

* রাজবাড়ী –  চমচম এবং খেজুরের গুড়।

* মাদারীপুর-  খেজুর গুড়, রসগোল্লা।

* সাতক্ষীরা –  সন্দেশ।

* শেরপুর – ছানার পায়েস ও ছানার চপ।

* বাগেরহাট –  চিংড়ি, সুপারি।

* যশোর – খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি।

* মাগুরা – রসমালাই।

* নড়াইল – পেড়ো সন্দেশ, খেজুর গুড় এবং খেজুর রস।

* চাঁদপুর – ইলিশ।

* মেহেরপুর – মিষ্টি সাবিত্রি এবং রসকদম্ব।

* চুয়াডাঙ্গা – পান, তামাক এবং ভুট্টা।

* ঝালকাঠি –  আটা।

* ভোলা – নারিকেল এবং মহিষের দুধের দই।

* পটুয়াখালী – মহিষের দই।

* পিরোজপুর – পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, আমড়া।

* নরসিংদী – সাগর কলা।

* নওগাঁ – চাল, সন্দেশ।

* মানিকগঞ্জ – খেজুর গুড়।

* রাঙ্গামাটি- আনারস, কাঁঠাল, কলা।

* কক্সবাজার – মিষ্টিপান।

* বান্দরবান- হিল জুস এবং তামাক।

* লক্ষীপুর – সুপারি।

* কুষ্টিয়া – তিলের খাজা এবং কুলফি আইসক্রিম।

* ব্রাহ্মণবাড়িয়া – তালের বড়া এবং ছানামুখী।

* মৌলভিবাজার – ম্যানেজার স্টোরের রসগোল্লা।